
২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ফেলানী ফুলবাড়ীর উত্তর অনন্তপুর সীমান্তে কাঁটাতারের ওপর দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করছিল। এ সময় টহলরত চৌধুরীহাট ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষ তাকে গুলি করে হত্যা করেন। ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার শহরের কাছে সোনারি বিএসএফের ছাউনিতে বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার বিচার শুরু হয়। স্যা দেন ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম, মামা আ. হানিফ, কুড়িগ্রামের সরকারি কৌঁসুলি আব্রাহাম লিংকন ও ৪৫ বিজিবি ব্যাটালিয়ন কমান্ডার লে. কর্নেল জিয়াউল হক খালেদ।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালত মামলার প্রধান আসামি অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেন। রায় প্রত্যাখ্যান করে ফেলানীর বাবা ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে ভারত সরকারকে চিঠি দেন। এ পর্যায়ে ‘রিভিশন ট্রায়াল’ করার ঘোষণা দেয় বিএসএফ।
জিজ্ঞাসাবাদ শেষে আদালত মামলার প্রধান আসামি অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেন। রায় প্রত্যাখ্যান করে ফেলানীর বাবা ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ভারতীয় হাইকমিশনের মাধ্যমে ভারত সরকারকে চিঠি দেন। এ পর্যায়ে ‘রিভিশন ট্রায়াল’ করার ঘোষণা দেয় বিএসএফ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন