কুদরতে খোদা সবুজ, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ায় এক বছরে ৬৭৩টি অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। বেশির ভাগ ঘটনার েেত্রই আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে গ্রাম এলাকার তামাকচুল্লি ও পানের বরজের পাটকাঠির বেড়া থেকে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রামগঞ্জের জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা না থাকায় অগ্নিকা-ের ঘটনা বেশি ঘটছে। কুষ্টিয়ার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কার্যালয় থেকে জানা গেছে, কুষ্টিয়ায় ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ১১২টি, ফেব্রুয়ারিতে ১২৩, মার্চে ৩১০, এপ্রিলের ১২৮টি অগিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ৫০ কোটি টাকার তি হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ৯ মার্চ মিরপুর উপজেলার পাহাড়পুর ও আমকাঁঠালিয়া গ্রামে তামাকের চুল্লিতে আগুন লাগে। ২৪ মার্চ একই উপজেলার ছাতিয়ান, পাহাড়পুর, ধুবইল ও চিথলিয়া গ্রামে তামাকের চুল্লিতে আগুন লেগে ব্যাপক তি হয়। এসব জায়গায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততণে সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৪ মার্চ ভেড়ামার রতনদিয়া, ১৮ মার্চ দৌলতপুরের মথুরাপুর, ১৯ মার্চ ভেড়ামারার বাহাদুরপুর, ২৩ মার্চ চককৃষণপুর, ২৪ মার্চ মাহাদেব ও ২৭ মার্চ মেঘনাপাড়ায় পানের বরজে আগুন লেগে ব্যাপক য়তি হয়। জানা যায়, দেশের মধ্যে বৃহত্তর কুষ্টিয়ায় তামাকের আবাদ হয় সবচেয়ে বেশি। এ সব তামাক পোড়াতে চুল্লি তৈরি করা হয়। এ ছাড়া এ অঞ্চলে প্রচুর পানের বরজ রয়েছে। পানের বরজের বেড়া তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে পাঠকাঠি। সরেজমিনে দেখা গেছে, তামাক পোড়ানোর জন্য বাড়ির উঠানে বা বসতবাড়ির পাশেই চুল্লি তৈরি করা হয়। ফলে আগুন লাগলে তা দ্রুত বসতবাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া তামাকচুল্লির আগুনের ছাই বাড়ির পাশেই ফেলে রাখা হয়। দাবদাহে এসব ছাই থেকেও আগুন লেগে যায়। গ্রীষ্মে দাবদাহে এসব বরজের পাটকাঠির বেড়া গরম হয়ে থাকে। এসব বেড়াসংলগ্ন এলাকা দিয়ে যাওয়ার পথে বিড়ি-সিগারেটের আগুন যেখানে-সেখানে ফেলার কারণে প্রায়ই বড় ধরনের অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পানের বরজ ও তামাকচুল্লিতে আগুন লাগার কয়েক মিনিটের মধ্যে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে না যেতেই সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কুষ্টিয়া কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নুর হাসান আহমেদ জানান, অসাবধানতা ও সচেতনতার জন্য আগুনের ভয়াবহতা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। আগুন প্রতিরোধে জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে।
কুষ্টিয়ায় এক বছরে ৬৭৩টি অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। বেশির ভাগ ঘটনার েেত্রই আগুনের সূত্রপাত ঘটেছে গ্রাম এলাকার তামাকচুল্লি ও পানের বরজের পাটকাঠির বেড়া থেকে। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তারা বলছেন, গ্রামগঞ্জের জনসাধারণের মধ্যে সচেতনতা না থাকায় অগ্নিকা-ের ঘটনা বেশি ঘটছে। কুষ্টিয়ার ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কার্যালয় থেকে জানা গেছে, কুষ্টিয়ায় ২০১৩ সালের জানুয়ারিতে ১১২টি, ফেব্রুয়ারিতে ১২৩, মার্চে ৩১০, এপ্রিলের ১২৮টি অগিকা-ের ঘটনা ঘটেছে। এতে প্রায় ৫০ কোটি টাকার তি হয়েছে। ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, ২০১৩ সালের ৯ মার্চ মিরপুর উপজেলার পাহাড়পুর ও আমকাঁঠালিয়া গ্রামে তামাকের চুল্লিতে আগুন লাগে। ২৪ মার্চ একই উপজেলার ছাতিয়ান, পাহাড়পুর, ধুবইল ও চিথলিয়া গ্রামে তামাকের চুল্লিতে আগুন লেগে ব্যাপক তি হয়। এসব জায়গায় ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। ততণে সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
৪ মার্চ ভেড়ামার রতনদিয়া, ১৮ মার্চ দৌলতপুরের মথুরাপুর, ১৯ মার্চ ভেড়ামারার বাহাদুরপুর, ২৩ মার্চ চককৃষণপুর, ২৪ মার্চ মাহাদেব ও ২৭ মার্চ মেঘনাপাড়ায় পানের বরজে আগুন লেগে ব্যাপক য়তি হয়। জানা যায়, দেশের মধ্যে বৃহত্তর কুষ্টিয়ায় তামাকের আবাদ হয় সবচেয়ে বেশি। এ সব তামাক পোড়াতে চুল্লি তৈরি করা হয়। এ ছাড়া এ অঞ্চলে প্রচুর পানের বরজ রয়েছে। পানের বরজের বেড়া তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে পাঠকাঠি। সরেজমিনে দেখা গেছে, তামাক পোড়ানোর জন্য বাড়ির উঠানে বা বসতবাড়ির পাশেই চুল্লি তৈরি করা হয়। ফলে আগুন লাগলে তা দ্রুত বসতবাড়িতে ছড়িয়ে পড়ে। এ ছাড়া তামাকচুল্লির আগুনের ছাই বাড়ির পাশেই ফেলে রাখা হয়। দাবদাহে এসব ছাই থেকেও আগুন লেগে যায়। গ্রীষ্মে দাবদাহে এসব বরজের পাটকাঠির বেড়া গরম হয়ে থাকে। এসব বেড়াসংলগ্ন এলাকা দিয়ে যাওয়ার পথে বিড়ি-সিগারেটের আগুন যেখানে-সেখানে ফেলার কারণে প্রায়ই বড় ধরনের অগ্নিকা-ের ঘটনা ঘটছে। বিভিন্ন উপজেলার ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পানের বরজ ও তামাকচুল্লিতে আগুন লাগার কয়েক মিনিটের মধ্যে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে না যেতেই সব পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কুষ্টিয়া কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নুর হাসান আহমেদ জানান, অসাবধানতা ও সচেতনতার জন্য আগুনের ভয়াবহতা দিনে দিনে বেড়ে চলেছে। আগুন প্রতিরোধে জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন