স্টাফ রিপোর্টার ॥ মানুষ যখন
বিভ্রান্ত হয়ে সত্য ও সঠিক পথ ছেড়ে অধঃপতনের শেষ সীমায় উপনীত হয়। তখনই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পথহারা মানুষকে মুক্তির জন্য নবী ও রাসুল প্রেরণ করেন। জাহেলী যুগে আরব জাহানে যখন নেমে এলো চারিদিকে গাঢ় অন্ধকার ঠিক সেই মুহুর্তে বিশ্বের ভার্গাকাশে উদিত হলো মানবতার মুক্তির দূত মোহাম্মদ (সাঃ)। বহু প্রতিীত নবী মোহাম্মদ (সাঃ) আব্দুল্লাহর ঘরে মা আমেনার কোলে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২০ শে আগষ্ট রবিউল আউয়াল চাঁদের ১২ তারিখে সুবহে সাদিকের সময় এ পৃথিবীতে আগমন করলেন। তার আগমনে আকাশ বাতাসে নতুন দিগন্তের সূচনা হলো।
দেশ, জাতি, গোত্র, সম্প্রদায়, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে সমগ্র মানবজাতির প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে হযরত মুহাম্মদ (সা)। স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঘোষণা দিয়েছেন যে, রাসূলে করীম (সা) এর মধ্যে সমগ্র মানবজাতির জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। প্রিয় নবী (সা) ছিলেন সুমহান চরিত্রের অধিকারী, অসম্ভব রকমের কর্মী পুরুষ। চূড়ান্ত শক্তিশালী, সর্বজ্ঞানের মালিক আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তাঁকে শিা দান করেছেন। আল্লাহর নির্দেশেই তিনি সিরাতুম মুস্তাকিম বা সরল পথ, আল্লাহ অভিমুখী পথপ্রদর্শন করেছেন মানবজাতিকে। সর্বকালের, সর্বযুগের, সর্ব দেশের ও সর্বজাতির একমাত্র গ্রহণযোগ্য আদর্শ তিনি।
হযরত মুহাম্মদ (সা) একজন আদর্শ মহামানব ছিলেন। পরিপূর্ণ ব্যক্তিত্ববান ছিলেন, যার সমক আর কেউ ছিল না। এমনকি থাকবেও না। তিনি সন্তান, ইয়াতিম, স্বামী, পিতা, নানা, ইমাম, নেতা, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আমানতদারি, দানবীর, শিক, সৈনিক, সেনানায়ক, প্রশাসক, বিচারক, রাষ্ট্রনায়ক, ইবাদতকারী, গভীর সাধনা ও আধ্যাত্মিক চিন্তায় বিনিষ্ঠচিত্ত মানুষ, লড়াকু যোদ্ধা, মার আধার, আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনরত ব্যক্তি- এক কথায় এমন কোন গুণ নেই যা তার মাঝে পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ তিনি সকল গুণের অধিকারী ছিলেন। মহানবী (সা) এর আদর্শই মানবজাতির মুক্তির একমাত্র উপায়।
“উম্মুল মু’মিনিন হযরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি প্রায় দশ বছর প্রিয় নবী (সা)-এর সাথে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রিয় নবী (সা) কোন দিন পেটভরে আহার করেননি। তিনি নিজের কাজ নিজ হাতে করতেন। তিনি কা’বাঘর পুনর্র্নিমাণে, মসজিদে নববী ও মসজিদে কু’বা নির্মাণ এবং খন্দকের যুদ্ধে পরিখা খননে সাহাবীদের সাথে মিলে সমানভাবে কাজ করেছেন। তিনি গৃহস্থালির কাজে উম্মুল মু’মিনিনদের সাহায্য করতেন। কাপড়ে তালি লাগাতেন, ঝাড়– দিতেন, দুধ দোহন করতেন, বাজার থেকে সওদা বহন করে আনতেন, বালতি মেরামত করতেন, নিজে উট বাঁধতেন, খাদিমের সাথে আটার খামি তৈরি করতেন।” (সহীহ বুখারী)
তাই জীবনের সকল েেত্র মুহাম্মদ (সা)-এর আদর্শকে অনুসরণ করা প্রয়োজন।
বিভ্রান্ত হয়ে সত্য ও সঠিক পথ ছেড়ে অধঃপতনের শেষ সীমায় উপনীত হয়। তখনই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পথহারা মানুষকে মুক্তির জন্য নবী ও রাসুল প্রেরণ করেন। জাহেলী যুগে আরব জাহানে যখন নেমে এলো চারিদিকে গাঢ় অন্ধকার ঠিক সেই মুহুর্তে বিশ্বের ভার্গাকাশে উদিত হলো মানবতার মুক্তির দূত মোহাম্মদ (সাঃ)। বহু প্রতিীত নবী মোহাম্মদ (সাঃ) আব্দুল্লাহর ঘরে মা আমেনার কোলে ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২০ শে আগষ্ট রবিউল আউয়াল চাঁদের ১২ তারিখে সুবহে সাদিকের সময় এ পৃথিবীতে আগমন করলেন। তার আগমনে আকাশ বাতাসে নতুন দিগন্তের সূচনা হলো।
দেশ, জাতি, গোত্র, সম্প্রদায়, বর্ণ, লিঙ্গ নির্বিশেষে সমগ্র মানবজাতির প্রতি প্রেরিত হয়েছিলেন সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে হযরত মুহাম্মদ (সা)। স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ঘোষণা দিয়েছেন যে, রাসূলে করীম (সা) এর মধ্যে সমগ্র মানবজাতির জন্য রয়েছে উত্তম আদর্শ। প্রিয় নবী (সা) ছিলেন সুমহান চরিত্রের অধিকারী, অসম্ভব রকমের কর্মী পুরুষ। চূড়ান্ত শক্তিশালী, সর্বজ্ঞানের মালিক আল্লাহ তাআলা স্বয়ং তাঁকে শিা দান করেছেন। আল্লাহর নির্দেশেই তিনি সিরাতুম মুস্তাকিম বা সরল পথ, আল্লাহ অভিমুখী পথপ্রদর্শন করেছেন মানবজাতিকে। সর্বকালের, সর্বযুগের, সর্ব দেশের ও সর্বজাতির একমাত্র গ্রহণযোগ্য আদর্শ তিনি।
হযরত মুহাম্মদ (সা) একজন আদর্শ মহামানব ছিলেন। পরিপূর্ণ ব্যক্তিত্ববান ছিলেন, যার সমক আর কেউ ছিল না। এমনকি থাকবেও না। তিনি সন্তান, ইয়াতিম, স্বামী, পিতা, নানা, ইমাম, নেতা, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আমানতদারি, দানবীর, শিক, সৈনিক, সেনানায়ক, প্রশাসক, বিচারক, রাষ্ট্রনায়ক, ইবাদতকারী, গভীর সাধনা ও আধ্যাত্মিক চিন্তায় বিনিষ্ঠচিত্ত মানুষ, লড়াকু যোদ্ধা, মার আধার, আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দনরত ব্যক্তি- এক কথায় এমন কোন গুণ নেই যা তার মাঝে পাওয়া যাবে না। অর্থাৎ তিনি সকল গুণের অধিকারী ছিলেন। মহানবী (সা) এর আদর্শই মানবজাতির মুক্তির একমাত্র উপায়।
“উম্মুল মু’মিনিন হযরত আয়েশা সিদ্দীকা (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি প্রায় দশ বছর প্রিয় নবী (সা)-এর সাথে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করেছেন। তিনি বলেন, প্রিয় নবী (সা) কোন দিন পেটভরে আহার করেননি। তিনি নিজের কাজ নিজ হাতে করতেন। তিনি কা’বাঘর পুনর্র্নিমাণে, মসজিদে নববী ও মসজিদে কু’বা নির্মাণ এবং খন্দকের যুদ্ধে পরিখা খননে সাহাবীদের সাথে মিলে সমানভাবে কাজ করেছেন। তিনি গৃহস্থালির কাজে উম্মুল মু’মিনিনদের সাহায্য করতেন। কাপড়ে তালি লাগাতেন, ঝাড়– দিতেন, দুধ দোহন করতেন, বাজার থেকে সওদা বহন করে আনতেন, বালতি মেরামত করতেন, নিজে উট বাঁধতেন, খাদিমের সাথে আটার খামি তৈরি করতেন।” (সহীহ বুখারী)
তাই জীবনের সকল েেত্র মুহাম্মদ (সা)-এর আদর্শকে অনুসরণ করা প্রয়োজন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন